ঢাকা ০১:০৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪, ৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনামঃ
Logo ত্রিপক্ষীয় বিদ্যুৎ লেনদেনের উদ্বোধনঃ ভারতীয় গ্রিডের মাধ্যমে নেপাল থেকে বাংলাদেশে Logo শ্যামনগরে এনগেজ প্রকল্পের নারী সদস্যদের স্বামীদের নিয়ে পুরুষ সংবেদনশীল কর্মশালা Logo শহিদুল ইসলাম বাবুলের স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করায় মধুখালীতে আনন্দ মিছিল Logo রাজশাহী অঞ্চলে শস্যবীজের ঊর্ধ্বমুখী দামে বিপাকে কৃষক Logo কুষ্টিয়ায় বাসে শিক্ষার্থীদের হাফ ভাড়া কার্যকর Logo কুষ্টিয়ায় এবার সামাজিক প্রতিবন্ধী কেন্দ্র থেকে তরুণীর পলায়ন Logo বোয়ালমারীতে তদন্তে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে করা চাল আত্মসাতের অভিযোগের সত্যতা মেলেনি Logo বোয়ালমারীতে প্রতারণার ফাঁদে ফেলে বিয়ে! Logo বোয়ালমারীতে ট্রাকের সংঘর্ষে মোটরসাইকেল চালক নিহত Logo বোয়ালমারীতে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন চেয়ারম্যান প্রার্থী মিলন মৃধা
প্রতিনিধি নিয়োগঃ
এটি একটি প্রিন্টভার্ষণ পত্রিকার ওয়েবসাইট। সারাদেশে জেলা উপজেলায় প্রতিনিধি নিয়োগ করা হবে। আগ্রহীদের শুধুমাত্র ইমেইলের মাধ্যমে যোগাযোগ করার জন্য বলা হইলো। -বার্তা সম্পাদক।

সদরপুরে টেলিফোন গ্রাহকদের ভোগান্তি চরমে সংযোগ নেই দুই বৎসর

বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানী লিমিটেড ( বিটিসিএল) এর সদরপুর উপজেলার গ্রাহকদের ভোগান্তি চরমে উঠেছে। দীর্ঘ দুই বৎসর যাবত বন্ধ রয়েছে।টেলিফোনের সংযোগ তারপরও প্রতি মাসে টেলিফোনের বিল গুনতে হচ্ছে গ্রাহকদের। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলায় মোট সংযোগ রয়েছে ৬৮ টি। এর মধ্যে চালু রয়েছে মাত্র ১২ টি। বাকি ৫৬ টি টেলিফোনের সংযোগ বন্ধ রয়েছে দীর্ঘ দুই বৎসর যাবত। অথচ প্রতি মাসেই ১৭৩ টাকা করে প্রতি মাসে বিল গুনতে হচ্ছে গ্রাহকদের। ভোগান্তির এখানেই শেষ নয় সদরপুর উপজেলায় টেলিফোনের একাউন্ট বন্ধ থাকার কারনে গ্রাহকদের টেলিফোনের বিল দিতে হচ্ছে ফরিদপুর গিয়ে। যেন মরার উপরে খরার ঘা।
সদরপুর উপজেলার আটরশি গ্রামের বি,টি,সিএল এর গ্রাহক সিরাজ মোল্যা বলেন, আমাদের টেলিফোনের সংযোগ বন্ধ রয়েছে দীর্ঘ দুই বৎসর যাবত। নেই টেলিফোনের তার নেই অফিসের জনবল। অথচ প্রতি মাসেই ১৭৩ টাকা করে বিল আসছে। আবার সেই বিল দিতে হয় ফরিদপুরে গিয়ে। এতে আমরা ডবল ভোগান্তির শিকার হচ্ছি, অথচ এর কোন প্রতিকার হচ্ছেনা। তিনি আরো বলেন সদরপুরে বি টি সি এল এর অফিস না থাকার কারনে আমরা অভিযোগ করারও জায়গা পাচ্ছিনা।
বিটিসিএল এর সদরপুর উপজেলার আটরশিতে অবস্থিত এক্সচেক্সে কতজন কর্মকর্তা কর্মচারি রয়েছে সেটাও জানেনা কেউ। উক্ত অফিসের লাইনম্যান নওয়াবালি কে মাঝে মধ্যে দেখা গেলেও আর কাউকেই দেখা যায়না। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এখানে কর্মরত ষ্টাফ রয়েছে ৪ জন। তবে অফিসে কার্যক্রম না থাকার কারনে বাকিরা নিয়মিত অফিসে আসেননা বলে জানা গেছে।

⇒ আরও পড়ুনঃ ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গাতে শ্রী শ্রী দামোদর আখড়া সর্বজনীন দুর্গা মন্দিরে পূজা অনুষ্ঠিত

এছাড়াও বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানী লিমিটেডের সদরপুর উপজেলা শাখা অফিসের সাইনবোর্ড না থাকার কারনে দেখে বোঝার উপায় নেই যে সেটা কিশের অফিস। অফিস আছে কিন্তু কাজ নেই, বিল আসছে প্রতিমাসে কিন্তু তার নেই, নেই সংযোগ, দীর্ঘদিন যাবৎ। তারপরেও প্রতি মাসে দিতে হচ্ছে টেলিফোন বিল। গ্রাহকদের এই ভোগান্তি থেকে মুক্তি পেতে
ব্যাপারটি স্বরজমিনে তদন্ত পূর্বক যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য দাবী জানিয়েছেন বিটিসিএল এর গ্রাহক সিরাজ মোল্যা।
ট্যাগস :

ত্রিপক্ষীয় বিদ্যুৎ লেনদেনের উদ্বোধনঃ ভারতীয় গ্রিডের মাধ্যমে নেপাল থেকে বাংলাদেশে

সদরপুরে টেলিফোন গ্রাহকদের ভোগান্তি চরমে সংযোগ নেই দুই বৎসর

আপডেট সময় ১২:০৫:২৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৩
বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানী লিমিটেড ( বিটিসিএল) এর সদরপুর উপজেলার গ্রাহকদের ভোগান্তি চরমে উঠেছে। দীর্ঘ দুই বৎসর যাবত বন্ধ রয়েছে।টেলিফোনের সংযোগ তারপরও প্রতি মাসে টেলিফোনের বিল গুনতে হচ্ছে গ্রাহকদের। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলায় মোট সংযোগ রয়েছে ৬৮ টি। এর মধ্যে চালু রয়েছে মাত্র ১২ টি। বাকি ৫৬ টি টেলিফোনের সংযোগ বন্ধ রয়েছে দীর্ঘ দুই বৎসর যাবত। অথচ প্রতি মাসেই ১৭৩ টাকা করে প্রতি মাসে বিল গুনতে হচ্ছে গ্রাহকদের। ভোগান্তির এখানেই শেষ নয় সদরপুর উপজেলায় টেলিফোনের একাউন্ট বন্ধ থাকার কারনে গ্রাহকদের টেলিফোনের বিল দিতে হচ্ছে ফরিদপুর গিয়ে। যেন মরার উপরে খরার ঘা।
সদরপুর উপজেলার আটরশি গ্রামের বি,টি,সিএল এর গ্রাহক সিরাজ মোল্যা বলেন, আমাদের টেলিফোনের সংযোগ বন্ধ রয়েছে দীর্ঘ দুই বৎসর যাবত। নেই টেলিফোনের তার নেই অফিসের জনবল। অথচ প্রতি মাসেই ১৭৩ টাকা করে বিল আসছে। আবার সেই বিল দিতে হয় ফরিদপুরে গিয়ে। এতে আমরা ডবল ভোগান্তির শিকার হচ্ছি, অথচ এর কোন প্রতিকার হচ্ছেনা। তিনি আরো বলেন সদরপুরে বি টি সি এল এর অফিস না থাকার কারনে আমরা অভিযোগ করারও জায়গা পাচ্ছিনা।
বিটিসিএল এর সদরপুর উপজেলার আটরশিতে অবস্থিত এক্সচেক্সে কতজন কর্মকর্তা কর্মচারি রয়েছে সেটাও জানেনা কেউ। উক্ত অফিসের লাইনম্যান নওয়াবালি কে মাঝে মধ্যে দেখা গেলেও আর কাউকেই দেখা যায়না। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এখানে কর্মরত ষ্টাফ রয়েছে ৪ জন। তবে অফিসে কার্যক্রম না থাকার কারনে বাকিরা নিয়মিত অফিসে আসেননা বলে জানা গেছে।

⇒ আরও পড়ুনঃ ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গাতে শ্রী শ্রী দামোদর আখড়া সর্বজনীন দুর্গা মন্দিরে পূজা অনুষ্ঠিত

এছাড়াও বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানী লিমিটেডের সদরপুর উপজেলা শাখা অফিসের সাইনবোর্ড না থাকার কারনে দেখে বোঝার উপায় নেই যে সেটা কিশের অফিস। অফিস আছে কিন্তু কাজ নেই, বিল আসছে প্রতিমাসে কিন্তু তার নেই, নেই সংযোগ, দীর্ঘদিন যাবৎ। তারপরেও প্রতি মাসে দিতে হচ্ছে টেলিফোন বিল। গ্রাহকদের এই ভোগান্তি থেকে মুক্তি পেতে
ব্যাপারটি স্বরজমিনে তদন্ত পূর্বক যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য দাবী জানিয়েছেন বিটিসিএল এর গ্রাহক সিরাজ মোল্যা।